বাড়িতে এই পদ্ধতিতে এইভাবে মসুর ডাল দিয়ে ডাল পুরি করলে তার স্বাদ হয় দুর্দান্ত, খেতে হয় দারুন, রইল পদ্ধতি!









নিজস্ব প্রতিবেদন :- প্রতিনিয়ত নিত্য নতুন ধরনের খাবার আমাদেরকে মনো রঞ্জিত করে তোলেন। তার পাশাপাশি কাটিয়ে চলে জীবনের একঘেয়েমি ভাবকে। প্রতিদিন এক ধরনের খাবার খেতে আমাদের ভালো লাগে না । আমার কেন কারোর ভালো লাগে না । সে ক্ষেত্রে নিত্যনতুন আনাটা ভীষণ জরুরী ।জলখাবার হোক বা দুপুরে খাবার বিকেলের খাবার হোক বা রাতের খাবার সবকিছুতেই নতুনত্বের ছোঁয়া আনা দরকার ।




তাই আজকের এই প্রতিবেদন আপনাদেরকে জানাবো যে রবিবারে সকালবেলা জলখাবার এ এই রেসিপিটি কিভাবে তৈরি করবেন এবং এই রেসিপিটি নাম মুসুরির ডালের ডালপুরি ।প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের সুস্বাদু রান্না খেতে আমরা প্রত্যেকেই পছন্দ করি। আর সেটা যদি হয় লুচি জাতীয় কিছু হয় তাহলে তো কথাই নেই! লুচি খেতে পছন্দ করেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল।




তাই, আজ আমরা আপনার জন্য আজকে নিয়ে এসেছে এমন এক ধরনের রেসিপি যেটি অন্যান্য লুচি এর থেকে যথেষ্ট পরিমাণে আলাদা । এই রেসিপির নাম হল ডালপুরি । উপকরণ হিসাবএ লাগবে স্বাদ মত ময়দা তেল ,লবণ ও চিনি দিয়ে মাখা ১৫০গ্রাম মুসুর ডাল অল্প জল দিয়ে সেদ্ধ ওজল ঝরিয়ে শুকনো পেস্ট,১ চা চামচ চিনি, ১/২ চা চামচ হিং, ১চা চামচ জিরে ও শুকনো লঙ্কা শুকনো খোলায় ভেজে গুঁড়ো, স্বাদ মতো লবণ,




১/২চা চামচ রসুন থেঁতো বা বাটা, ১/২চা চামচ তেল পরিমাণ মত তেল ভাজার জন্য । প্রথমে কিছুটা মুসুর ডাল ভিজতে দিতে হবে । ভালো রকম ভাবে মুসুর ডাল ভিজে গেলে সেটি একটি ব্লেন্ডার এ এর মধ্যে নিয়ে ভালো মত ব্লে-ন্ড করে অন্য একটি পাত্রে তুলে রাখুন। পাশাপাশি কড়াই এর মধ্যে কিছুটা শুকনো লঙ্কার এবং অন্যান্য বিভিন্ন মসলার ধনে, জিরে সাথে সেই পেষ্ট করে রাখা মুসুর ডাল ভালো রকম ভাবে কষিয়ে নেব এবং সেটিকে পুনরায় অন্য একটি জায়গায় তুলে রাখবো ।




এরপর একটি অন্য একটি পাত্রে তিন চামচ ময়দা নিয়ে সাদা তেল দিয়ে ভালো রকম ভাবে টানটান করে দেখে নাও এবং সেখান থেকে লেচি করে লুচির আকারে বেলে নাও । আপনাকে এখানে একটি বেশি কাজ করতে হবে সেটি হল লুচি মধ্যে সামান্য পরিমাণ গর্ত করতে হবে যার মধ্যে আপনি সেই ডালের পুর যোগ করতে পারেন । সমস্থ লুচিতে এভাবে মুসুর ডালের যোগ করা হয়ে গেলে ফুটন্ত কড়াই এর একটা করে ভেজে নিলেই তৈরি হয়ে যাবে মসুর ডালের ডালপুরি ।











