








নিজস্ব প্রতিবেদন :- আমাদের মধ্যে অনেকেই সঞ্চয়ী হয়ে থাকে । বিভিন্ন জিনিস সঞ্চয় করে তাড়ানো টাকাপয়সা থেকে শুরু করে দামি মূল্যবান জিনিসপত্র তার ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করাকে । এমনকি আপনি জানলে অবাক হবেন পুরনো ডাকটিকিট থেকে শুরু করে পুরনো নোট তারা সঞ্চয় করে থাকেন । কিন্তু কেন তার কারণ বর্তমানে এমন কিছু ধরনের ই-কমার্স সাইট রয়েছে যেগুলোতে আপনারা এই সমস্ত পুরনো কয়েন বিক্রি করে রাতারাতি লাখোপতি হতে পারেন আসুন জেনে নেব কিভাবে ।




আমরা দেখেছিলাম বেশ কিছুদিন আগে খবরের শিরোনাম দ-খল করেছিল একটি খবর সেটি হচ্ছে কয়েন বাজারে পুরনো কয়েন বিক্রি করলে লাখ লাখ টাকা পাওয়া যাচ্ছে । সেই মতন প্রত্যেক মানুষেরা তাদের বাড়িতে চিরুনি তল্লাশি শুরু করে দিয়েছিল । যদি বাড়িতে থাকে কোনো রকম কোনো পুরনো দিনের কয়েন থাকে । সেই কয়েন বাজার নিজের নাম ঠিকানা আধার কার্ডের তথ্য প্রদান করে আপনি কিন্তু নিলামে ওঠাতে পারেন । আপনার পুরনো কয়েন নোট কে । এবার সেই খবর ১০ পয়সা কয়েন এর প্রতি ।




স্বাধীনতার পূর্বে ১৮৮৫ সালে ভারতে ব্রিটিশ রাজের সময় এই এক টাকার মুদ্রার প্রচলন ছিল। তাই এই মুদ্রাটি পাওয়ার জন্য অনেকেই লটারির টিকিটের মত বিড দিয়েছিলেন। তবে মুদ্রাটির এই বিক্রিত দাম সকলকেই চমকে দেয়।অনলাইন বাজারে পুরনো কয়েন এবং টাকার বিপুল চাহিদা রয়েছে। আপনার জমানো পুরনো কয়েন কিনতে এবং তার বদলে আপনাকে মোটা অংকের টাকা পে করতে অনেকেই আগ্রহী।




সম্প্রতি যে মুদ্রাটি ১০ কোটি টাকায় বিক্রি হয় সেটি ছিল বেশ বিরল। তবে এই কয়েন মৃ-ত্যুর ঘটনা নতুন নয় বহু দিন আগে থেকে বলা বাহুল্য বহু বছর আগে থেকেই কয়েন বিক্রির ঘটনা প্রকাশ্যে উঠে আসছে । এই প্রথম নয় চলতি বছরের নিউ ইয়র্কের এক নিলামে ১৯৯৩ সালের একটি ইউএস কয়েন ১৮.৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থাৎ ভারতীয় মুদ্রায় ১৩৭ কোটি টাকায় বিক্রি হয়। এছাড়াও ই-কমার্স ওয়েবসাইট ইবেতে একটি বহু পুরনো ৫০ পেন্সের মুদ্রা কিনবার জন্য ৪৭ টি বিড করেন মক্ত আটজন ক্রেতা এবং অবশেষে মুদ্রাটি ভারতীয় ৩৬ হাজার টাকায় বিক্রি হয়।











