







নিজস্ব প্রতিবেদন :- লকডাউন এর মেয়াদ যতই বাড়ানো হোক না কেন বিধি-নিষেধ ক্রমশ শিথিল করা হচ্ছে । যেহেতু সংক্রমণ এখন আয়ত্তের মধ্যে অনেকগু-লি বিধিনিষেধ শিথিল করেছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তথা রাজ্য সরকার । যেমন ৫০% কর্মী নিয়ে সুইমিংপুল এবং অডিটোরিয়াম খোলা যেতে পারে । তবে বাড়ানো কমানো হল নাইট কারফিউ সময়সীমা । রাত ন’টা থেকে সকাল ছয়টা অবদি করা ছিল ।




বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া রাতের বেলায় কেউ বাইরে বেরোলে তার প্রতি নেয়া হতে পারে আইনানুগ ব্যবস্থা কিন্তু এবার সেই সময়সীমা কিছুটা কমানো হল । যে সমস্ত মানুষেরা লোকাল ট্রেনের উপর নির্ভরশীল তাদের প্রচন্ড পরিমানে অসুবিধা হচ্ছে । এমনকি আর্থিকভাবে ক্ষ-তিগ্র-স্ত হয়ে পড়ছে তারা । কিন্তু এই মুহূর্তে প্রশ্ন যেটা থাকছে এবং জীবনের সবথেকে বেশি দামি সেটা হলো যে কবে থেকে চলবে এই লোকাল ট্রেন লোকাল ট্রেন চালানোর পক্ষে সাওয়াল করেছে একাধিক সাধারণ নাগরিকরা ।




কি বললেন নবান্ন থেকে বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিস্তারিত এই প্রতিবেদনে। ইতিমধ্যে তৃতীয় ঢে-উ আ-ছড়ে প-ড়তে চ-লেছে রাজ্যের বুকে তথা গোটা ভারতবর্ষের বুকে এবং সেই ঢেউ এর কথা চিন্তা করেই বা নতুন সংক্রমণে কথা চিন্তা করে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নবান্ন থেকে জানান যে এই মুহূর্তে চালু করা যাবেনা লোকাল ট্রেন পরিষেবা । মানুষের জীবনের থেকে কোন কিছু মূল্যবান নয় ।




তবে শহরতলী অঞ্চলগুলিতে যদি ৫০ শতাংশ ভ্যাক্সিনেশন হয়ে থাকে তাহলে রুরাল ট্রেন চালানো যেতে পারে . মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন যে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ভ্যাক্সিনেশন অন্তত ৫০ শতাংশ করে দিতে হবে শহর বা শহরতলীতে এলাকাগুলোতে । এবং কেন্দ্র যেহেতু ভ্যাকসিনের সহায়তা করছে না তাই রাজ্য ব্যবস্থা করবে ভ্যাকসিন দেওয়ার জন্য । তারপর এই লোকাল ট্রেন চালানো হবে । লোকাল ট্রেন ছাড়া বাকি সবকিছুই শিথিল করে দেওয়া হয়েছে।











